এর আগে ১৪ মে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতকপূর্ব শিক্ষা বিষয়ক স্কুলের ডিন (ভারপ্রাপ্ত) ড. মো. আশেক কবির চৌধুরীর স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে প্রকাশিত তালিকা অনুযায়ী, ঢাকা বিভাগে ২৪৭টি কেন্দ্র, খুলনা বিভাগে ১৫৬টি কেন্দ্র, রাজশাহী বিভাগে ১৪৩টি কেন্দ্র, চট্টগ্রাম বিভাগে ১৩৪টি কেন্দ্র, রংপুর বিভাগে ৯৬টি কেন্দ্র, বরিশাল বিভাগে ৫৯টি কেন্দ্র এবং সিলেট বিভাগে ৪৪টি কেন্দ্রে ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে। বিভিন্ন সরকারি কলেজের পাশাপাশি স্থানীয় শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোকেও পরীক্ষাকেন্দ্র হিসেবে নির্ধারণ করা হয়েছে।

ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী শিক্ষার্থীদের এমসিকিউ পদ্ধতিতে ১০০ নম্বরের পরীক্ষা দিতে হবে। ১০০টি প্রশ্নের উত্তর এক ঘণ্টার মধ্যে সম্পন্ন করতে হবে। মেধাতালিকা প্রস্তুতিতে ভর্তি পরীক্ষার প্রাপ্ত নম্বরের সঙ্গে এসএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৪০ শতাংশ এবং এইচএসসি পরীক্ষায় প্রাপ্ত জিপিএর ৬০ শতাংশ যোগ করে মোট ২০০ নম্বরের ভিত্তিতে ফলাফল নির্ধারণ করা হবে।
তবে পরীক্ষার্থীদের অবশ্যই ভর্তি পরীক্ষার প্রবেশপত্র এবং এইচএসসি রেজিস্ট্রেশন কার্ড সঙ্গে আনতে হবে। সায়েন্টিফিক ক্যালকুলেটর ব্যবহার করা গেলেও মোবাইল ফোন বা অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইস সঙ্গে আনা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ।
প্রসঙ্গত, প্রথমে গত ৩ মে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ছিল। পরে তা ২৪ মে করা হয়। পরবর্তীতে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ তা ৩১ মে পুনর্নির্ধারণ করে।