সারাদেশ

পটুয়াখালী ভোলা নদীতে কোস্টগার্ড, নৌ-থানা পুলিশ কোটি টাকার চাদাবাজী

  প্রতিনিধি ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৪ , ৬:১৯:০৯ প্রিন্ট সংস্করণ

নিজস্ব প্রতিবেদক পটুয়াখালী :

পটুয়াখালী, বরিশাল, ভোলা, গলাচিপা, চর-বিশ্বাস, বাউফল উপজেলা, বরগুনা জেলা ও ঝালকাঠি জেলার প্রতিটি নদীর প্রতিটি জেলের মাছ স্বীকার করার নৌকা ও ট্রলার থেকে প্রতি মাসে বাংলাদেশ কোষ্টগার্ড, নৌ-পুলিশ, থানা পুলিশদের দিতে হয় প্রতি মাসে (৩০০০) তিন হাজার টাকা মাসিক চাদা অন্যদিকে মহসিন ডাকাত ও তার সহচরীদেরকেও দিতে হয় মোটা অংকের টাকা সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তর এবং মৎস্য অধিদপ্তরের কর্মচারী ও জলদস্যুদের যেন দমন করতে পারছেন না মৎস্য অধিদপ্তরের উর্ধতন কর্মকর্তা ও সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের লোকজনের নীরব ভুমিকা পালন যেন দেখার কেউ নেই।

বরিশাল বিভাগের প্রতিটি জেলার নদীর জেলের উপর চলে বাংলাদেশ কোষ্টগার্ড, নৌ-পুলিশ, থানা পুলিশ ও জলদস্যুরদের দলনেতা ১। মো: মহসিন ডাকাত (ভোলা), ২। মো: নুরুল আলম (নুরু হাজী), বাকেরগঞ্জ উপজেলার দুর্গাপাশ ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ড এর গোবিন্দপুর, ৩। মো: ইব্রাহিম খন্দকার, পিতা: রুস্তম আলী খন্দকার, বাউফল উপজেলার কেশবপুর ইউনিয়নের বাসিন্দা এবং এছাড়াও ডাকাতদের সংঘবদ্ধ চক্রের সদস্যগন সক্রিয় ভূমিকা পালন করে নদীতে জেলেদের প্রতিটি নৌকা জাল আটক করে মোটা অংকের টাকা হাতিয়ে প্রশাসনের আইনের রক্ষকদের সাথে ডাকাত দলেরও রয়েছে সখ্যতা প্রতিটি সরকারী মৎস্য কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের দুর্নীতির বিরুদ্ধে অভিযোগের শেষ নেই জেলেদের জেলেগন আমাকে জানান যে আমরা নদীতে মাছ স্বীকার করি তার বিনিময়ে প্রতিমাসে প্রতিটি মাছ স্বীকার করার নৌকা ও ট্রলার থেকে মাসিক চাদা নিচ্ছেন প্রশাসনের লোকজন যারা রক্ষক তারাই ভক্ষক আমাদের পেশা জাল, নৌকা, ট্রলার নিয়ে নদীতে মাছ স্বীকার করে জীবন জীবিকা নির্বাহ করি নদীতে মাছ স্বীকার করতে গেলে কোন সময় মাছ পাওয়া যায় আবার কোন সময় পাওয়া যায় না তাতে নিজেদের সংসার ও ছেলে-মেয়েদের পড়াশোনার পাশাপাশি মা-বাবার মুখে দু’বেলা দুমুঠো ভাত তুলে দিতে পারছি না তারপর নদীতে প্রশাসনের লোকজন যারা রক্ষক তারাই যদি ভক্ষক হয় তাহলে আমরা অশিক্ষিত মুর্খ জেলেরা কোথাও গিয়ে কোন বিচার পাওয়া তো দুরের কথা উল্টো মাসিক চাদা (৩,০০০) তিন হাজার টাকা বিকাশে এবং কোষ্টগার্ড, নৌ-পুলিশ, থানা পুলিশ ও জলদস্যুদের চাদা দিয়ে মাছ স্বীকার করতে গেলেও কোন মাসে নদীতে প্রশাসনের লোকজন যারা আমাদের অপরাধ প্রতিরোধ কররে তারাই সবচেয়ে বড় দুর্নীতিবাজী করে তাদের পালিত দালালদের মাধ্যমে এই ভাবে বছরে হাজার হাজার কুটি কুটি টাকার দুর্নীতি চালিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ কোষ্টগার্ড, নৌ-পুলিশ, থানা পুলিশ ও জলদস্যুগন আমরা জেলেরা মাসে (৩,০০০) তিন হাজার করে প্রতিটি নৌকা ও ট্রলার থেকে মাসিক চাদা নিচ্ছেন প্রশাসনের লোকজন আবার অতিরিক্ত আয়ের জন্য জেলেদের নৌকা, জাল ও জেলেদের আটক করে মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেয়া হয় আর টাকা না দিতে পারলেই আমাদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করা সহ মারধর করা সহ জীবন জীবিকার সকল কিছুই অন্যত্র বিক্রি করে দেয় এবং জেলেদের দাবী প্রতিটি কোষ্টগার্ড, নৌ-পুলিশ ও থানা পুলিশের সাথে কিছু সৎ সাংবাদিকদের তাদের বোর্ডে কাজ করতে দেয়া উচিৎ এবং তারা জেলাদের উপর যে অত্যাচার হয় সবকিছু স্বচ্ছতা জবাবদিহিতা নিশ্চিত করা সহ সকল প্রকার অপকর্ম ভিডিও নিউজ করবেন এবং তাও সাংবাদিক পরিচয় না দিয়ে মৎস্য অধিদপ্তরের মৎস্য কর্মকর্তার লিখিত এন ও সি দিয়ে অবরোধের কদিন দিনরাত কোষ্টগার্ড, নৌ-পুলিশ, থানা পুলিশ ও জলদস্যুদের সংবাদ সংগ্রহ করে প্রচার করতে ২৪ ঘন্টা জেলেদের উপর যে অত্যাচার ও স্বীকার করা মাছ নদীতে দ্বায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করতে প্রশাসনের লোকজন প্রতি দৃষ্টি রাখতে এবং অবরোধের কদিন একটি নৌকা ও ট্রলার যাতা নদীতে প্রশাসনের সাহায্যে মাছ স্বীকার করতে না পারে সে ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের হস্তক্ষেপ কামনা করছি এবং আসুন অবরোধের কদিন জেলেদের অবৈধভাবে মাছ স্বীকার এর অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে সংশ্লিষ্ট অধিদপ্তরের হস্তক্ষেপ কামনা করছি।

আরও খবর

Sponsered content